প্রকাশিত: ১১:৪৮ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ২৯, ২০২০
ডায়ালসিলেট ডেস্কঃঃ এ প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে হালিমা বলেন, তিনি উল্লেখ করেছেন, নিজের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গীর কারণে মডেলিং ছেড়ে দিতে যাচ্ছি। যে কাজটি করছিলাম সেটি আমার ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
এদিকে বিবিসিকে তিনি বলেছেন, শালীনতা কোনো নির্দিষ্ট সংস্কৃতির জন্য নয়। শালীনতা হলো প্রাচীনতম ফ্যাশন। করোনা মহামারিকালে একজন মুসলিম নারী হিসেবে অনেক কিছুই ভাবার সুযোগ হয়েছে আমার। সমাজে হিজাব পরিধান করে চলাচল করা সত্যিই একটি কঠিন কাজ।
একজন কৃষ্ণাঙ্গ মুসলিম নারী হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে সফল হলেও নানা রকম চাপ অনুভব করেন তিনি। তা ছাড়া ফটোশুটের সময়েও অস্বস্তিবোধও পীড়া দেয় তাকে।
হালিমা বিবিসিকে আরও বলেন, আমাকে ১০ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৪ হাজার ৭৯২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা) দেওয়া হলেও আমি হিজাব নিয়ে কোনো আপস করব না। হিজাব নিয়ে কোনো ছাড় দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না।
হালিমার জন্ম কেনিয়ার একটি শরণার্থী শিবিরে। সোমালিয়ান বাবা-মায়ের সন্তান তিনি। মাত্র ৬ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। ১৮ বছর বয়সে মিস মিনেসোটা ইউএসএ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক মডেলিং এজেন্সি আইএমজির নজরে পড়েন।
এই ধরনের প্রতিযোগিতায় হিজাব পরা প্রথম নারী হালিমা। পরবর্তীতে বিভিন্ন ফ্যাশন শোতে ‘শালীন’ পোশাক নির্বাচনের জন্য পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন তিনি।
Address: Kaniz Plaza, Zindabazar, Sylhet
United Kingdom, London Mobile :+447438548379
dialsylhetnews@gmail.com
Design and developed by AshrafTech