শনিবার সকাল ৯টায় মৌলভীবাজার বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থায় প্রধান অতিথি হিসেবে ফ্রি চক্ষু শিবিরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান।
মবশ্বির-রাবেয়া ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান সৈয়দ জুবায়ের আহমদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, পৌর মেয়র মোঃ ফজলুর রহমান, বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোসাহিদ আহমদ চন্নু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ মুজিবুর রহমান, সাবেক সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তা আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবদুল হামিদ মাহবুব।
ট্রাষ্টের নির্বাহী পরিচালক এস এম উমেদ আলীর সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ট্রাষ্টের পরিচালক সৈয়দ হুমায়েদ আলী শাহীন, সাংবাদিক নজরুল ইসলাম মুহিব, দিপ্ত টিভির মৌলভীবাজার প্রতিনিধি বকসী মিছবাহ উর রহমান, মানবজমিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মুু. ইমাদ উদ দীন, দৈনিক মৌমাছি কন্ঠের সম্পাদক শেখ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, মৌলভীবাজার ২৪ ডট কমের সম্পাদক ও এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি মোঃ মাহবুবুর রহমান রাহেল, সাংবাদিক এম ইদ্রিছ আলী, বাংলা একোত্তর প্রতিনিধি আব্দুল কাইয়ুম, জামেয়া দ্বীনিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ রাফিদ আহমদ।
উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ মাহমুদ আলী, সৈয়দ তালহা আহমদ, সৈয়দ জাহিদ আলী, সৈয়দ মুজতাহিদ আলী, সৈয়দ ওসমান গণি (ইফতি), সৈয়দ শাহ্ সাব্বির আহমেদ, সৈয়দ শাহ্ রেদওয়ান উদ্দীন, সৈয়দ শাহ্ তৌফিক এলাহী তিয়াস, শাহ্ মুকিম উদ্দীন আহমদ, সৈয়দ মোঃ সামিন ইয়াসার, সৈয়দ মোঃ সাকিফ হাসনাত, সৈয়দ মোঃ সাফাত আফসার প্রমুখ। মবশির-রাবেয়া ট্রাষ্ট ২০১৪ সালে ফ্রি চক্ষু শিবিরের কার্যক্রম শুরু করে। শুরু থেকে এ পর্যন্ত ১২৫০ জন রোগীর ছানিপড়া অপারেশন ও ৩৯১ জনকে নেত্রনালীর অপারেশন করে দেওয়া হয়।
মবশ্বির-রাবেয়া ট্রাষ্ট ২০১৪ সালে প্রথম ফ্রি চক্ষু শিবিরের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথম বছর ২০১৪ সালে ছানীপড়া ৯০ রোগীকে অপারেশন করা হয়। ২০১৫ সালে ছানীপড়া রোগী ১১৭ জন, ২০১৬ সালে ছানীপড়া রোগী ১২০ জন, ২০১৭ সালে ছানীপড়া রোগী ১৯৫ জন ও চোখের নেত্রনালী (ডিসিআর) ৫১ জন, ২০১৮ সালে ছানীপড়া রোগী ২১০ জনকে ও চোখের নেত্রনালী (ডিসিআর) ৭০ জন, ২০১৯ সালে চোখের ছানিপড়া ১৮৪ জন ও চোখের নেত্রনালী (ডিসিআর) ৭০ জন, ২০২০ সালে চোখের ছানিপড়া ১৩৫ জন ও চোখের নেত্রনালী (ডিসিআর) ৬৭ জন ও ২০২২ সালে চোখের ছানিপড়া ১৮৫ জন ও চোখের নেত্রনালী (ডিসিআর) ৬৩ জন রোগীকে অপারেশন করা হয়।