প্রকাশিত: ৯:৪০ অপরাহ্ণ, জুলাই ৭, ২০২৩
ডায়াল সিলেট ডেস্ক: ১০ টাকায় একমুঠো কাঁচা মরিচ, গুণে দেখি ৯ পিস। মনমতো না হওয়ায় বাধ্য হয়েই ৫০ গ্রাম ২৫ টাকায় কিনতে হলো। এই হচ্ছে আমার মতো ক্রেতাদের অবস্থা।’—এমন মন্তব্য করেন বাজারে মরিচ কিনতে এসে শাহাদাত হোসেন। পেশায় তিনি দোকান কর্মচারী। তিনি বলেন, ‘তিনজনের সংসারে আগে ১০ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে একসপ্তাহ চলতো। এখন ২৫ টাকার মরিচে তিনদিনও যাবে না।’
শাহাদাত হোসেনের মতো একই অবস্থা নিম্নআয়ের মানুষদের। পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিত্যপণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন মধ্যবিত্তরাও।
১০ টাকায় একমুঠো কাঁচা মরিচ, গুণে দেখি ৯ পিস। মনমতো না হওয়ায় বাধ্য হয়েই ৫০ গ্রাম ২৫ টাকায় কিনতে হলো। এই হচ্ছে আমার মতো ক্রেতাদের অবস্থা।’—এমন মন্তব্য করেন বাজারে মরিচ কিনতে এসে শাহাদাত হোসেন। পেশায় তিনি দোকান কর্মচারী। তিনি বলেন, ‘তিনজনের সংসারে আগে ১০ টাকার কাঁচা মরিচ কিনলে একসপ্তাহ চলতো। এখন ২৫ টাকার মরিচে তিনদিনও যাবে না।’
শাহাদাত হোসেনের মতো একই অবস্থা নিম্নআয়ের মানুষদের। পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিত্যপণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন মধ্যবিত্তরাও।
শুক্রবার (৭ জুলাই) মৌলভীবাজার শহরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা কেজি দরে। এর আগে গত সোম ও মঙ্গলবার পাইকারি ব্যবসায়ীরা আড়তদারদের কাছে ২৬০ থেকে ২৮০ টাকায় বিক্রি করেন। হাতঘুরে সেই মরিচ খুচরা বাজারে বিক্রি হয় ৩০০ টাকা কেজি দরে। তবে তারও আগে দাম বেড়ে ৬৫০ টাকায় ঠেকেছিল।
কাঁচা মরিচের আমদানি হলেও বিক্রেতারা সরবরাহ স্বল্পতাকে দুষছেন। তাদের দাবি, দেশের বিভিন্ন স্থানে অতিবৃষ্টিতে কাঁচামরিচের উৎপাদন কম হওয়ায় স্থানীয় বাজারে কাঁচা মরিচের দাম চড়া।
কাঁচামরিচের দাম বেশি হওয়ায় মরিচ না কিনেই ফিরে যাচ্ছেন কেউ কেউ। বেশি দামে বিক্রিতে লাভ বেশি
হওয়ায় বিক্রেতাদের মুখে হাসি থাকলেও ক্রেতাদের মুখ মলিন।
শহরের টিসি মার্কেট এলাকার বিক্রেতা রুবেল আহমদ বলেন, ৬৫০ টাকা থেকে দাম কমে ৩০০ টাকায় নেমেছিল। এরপর আবার দুদিন পর কেজিতে দাম বাড়ছে ২০০ টাকা বেড়েছে। এখন ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।
ক্রেতা আমির হোসেন বলেন, বাজারে আবারও হঠাৎ করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে। এক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো নজরদারি নেই।
বাজারে আসা কল্যাণী সরকার বলেন, দাম বেশি হওয়ায় কাঁচা মরিচ কেনা সম্ভব না। শুকনা মরিচ দিয়ে রান্না করতে হবে।
এদিকে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ন্যায্য দামে প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জেলা ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান সহকারী পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম।
Address: Kaniz Plaza, Zindabazar, Sylhet
United Kingdom, London Mobile :+447438548379
dialsylhetnews@gmail.com
Design and developed by AshrafTech