স্পোর্টস ডেস্ক :: সুইসদের বিপক্ষে ম্যাচ শুরুর আগেই কোচ ফার্নান্দো সান্তোস রোনালদোকে প্রথম একাদশে না রেখে তার বদলি হিসেবে একাদশে জায়গা দেন ২১ বছর বয়সী গন্সালো রামোসকে। এটা যে তার সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল সেটিই যেন প্রমাণ করলেন এই বেনফিকার স্ট্রাইকার। প্রথমবারের মত পর্তুগিজ একাদশে সুযোগ পেয়েই গোল করলেন তিনি। তার ও ৩৯ বছর বয়সী পেপের গোলে প্রথমার্ধেই ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখলো পর্তুগাল।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

পর্তুগালের আরেক গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হোয়াও ক্যান্সেলোকেও বেঞ্চে বসিয়ে দালোতকে প্রথম একাদশে নামান সান্তোস। ম্যাচের ১৭ মিনিটেই প্রথম গোল পায় পর্তুগাল। বাম পাশ থেকে হোয়াও ফেলিক্সের ডিফেন্স চেরা পাসে। বা পায়ের বুলেট গতির শটে গোলরক্ষকের মাথার উপর দিয়ে কোনাকুনি শটে দারুণ গোল করে দলকে এগিয়ে দেন তিনি। চলতি মৌসুমে বেনফিকার হয়ে ১৪ গোল করার পাশাপাশি পর্তুগালের জার্সি গায়ে করেছেন ২ গোল। তার এমন পারফরম্যান্সই তাকে একাদশে নামাতে বাধ্য করে সান্তোসকে।

গোল খেয়ে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করে সুইসরা। কিন্তু পর্তুগিজদের দারুণ রক্ষণভাগের কারণে পেরে ওঠেনি। উলটো ৩৩ মিনিটে আবার গোল খেয়ে বসে সুইজারল্যান্ড। এবার কর্নার থেকে দারুণ হেডে গোল করেন ৩৯ বছর বয়সী ডিফেন্ডার পেপে। বিশ্বকাপের ইতিহাসে পেপেই সবচেয়ে বয়স্ক ফুটবলার যিনি নকআউট রাউন্ডে গোল করলেন।

বিরতিতে যাওয়ার আগে সুইজারল্যান্ডের শাকিরি ও জাকা কয়েকটা প্রচেষ্টা চালালেও তা পর্তুগিজ রক্ষণভাগে গিয়ে শেষ হয়ে যায়। ফল ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় পর্তুগাল।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *