স্পোর্টস ডেস্ক::৪৭টি ডট বল খেলে মাত্র ১৩১ রান সংগ্রহ করতে পেরেছে বাংলাদেশ।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

ইনিংসের শেষ বলে আফিফ হোসেনকে বোল্ড করে দেন মিচেল স্টার্ক।

১৭ বলে তিন চারে ২৩ রান করেন আফিফ। আফিফকে দিয়ে টি-টোয়েন্টিতে উইকেটের ফিফটি করলেন স্টার্ক।

আজ অনেকটা সময় ক্রিজে থেকেও প্রত্যাশিত ঝড় তুলতে পারেননি সাকিব আল হাসান। টাইমিং হচ্ছিল না তার। শুরু থেকেই কেমন যেন ক্লান্ত মনে হচ্ছিল তাকে। জোর ছিল না শটগুলোতো।

রান নিতেও যেন আগ্রহ নেই। বোলারের হাতে বল চলে আসার পর ক্রিজে ফেরার তাড়া দেখা যায়নি।

সে যাত্রায় বেঁচে গেলেও এর একটু পরেই ক্লান্ত এক শটে বোল্ড হয়ে ফিরলেন বাঁহাতি এই অলরাউন্ডার।

জশ হেইজেলউডের স্লোয়ার বল লেগে টেনে খেলতে চেয়েছিলেন সাকিব। ব্যাটের কানায় লেগে স্টাম্পে আঘাত হানে বল।

৩৩ বলে তিন চারে ৩৬ রান করে যখন ফেরেন সাকিব তখন দলীয় সংগ্রহ ১৭ ওভারে ৫ উইকেটে ১০৪। এই সময় ক্রিজে আফিফ হোসেনের সঙ্গী হন জিম্বাবুয়ে ঝড় তোলা শামীম হোসেন পাটওয়ারী। কিন্তু এবার উড়ল না তার ঝড়।

মিচেল স্টার্কের চমৎকার ইয়র্কারে সোজা বোল্ড হয়ে ফিরলেন  শামীম। দেশের মাটিতে নিজের প্রথম ইনিংসে ৩ বলে ৪ রান করেই সাজঘরে শামীম।

সাকিবের ফেরার আগে বড় শট খেলতে গিয়ে উইকেট দিয়ে আসেন নুরুল হাসান সোহান।অফ স্টাম্পের বেশ দূরের ওভারপিচড বল মারতে গিয়ে পয়েন্টে দাঁড়ানো মিচেল মার্শের হাতে জমা হন। সোহানের সংগ্রহ মাত্র ৪ বলে ৩ রান।

তার আগে এক ছক্কা হাঁকানোর পর ক্যাচ তুলে ফিরে আসেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও।

শুরুতে একবার ক্যাচ দিয়ে লাইফ পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। তার সদ্ব্যবহার করতে পারেননি। জশ হেইজেলউডকে ছক্কায় উড়িয়ে আভাস দেন ডানা মেলার। কিন্তু পরের বল আর সীমানার বাইরে পাঠাতে পারেননি। মিড অফ থেকে অনেকটা পিছিয়ে গিয়ে ক্যাচ মুঠোয় জমান মোইজেস হেনরিকস।

সাকিবের সঙ্গে ভালোই জুটি গড়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। সে জুটি ভাঙে ৩৬ রানে। ২০ বলে এক ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৩১/৭ (নাঈম ৩০, সৌম্য ২, সাকিব ৩৬, মাহমুদউল্লাহ ২০, সোহান ৩, আফিফ ২৩, শামীম ৪, মেহেদি ৭*; স্টার্ক ৪-০-৩৩-২, হেইজেলউড ৪-০-২৪-৩, জ্যাম্পা ৪-০-২৮-১, টাই ৪-০-২২-১, অ্যাগার ৪-০-২২-০)

ডায়ালসিলেটেএম/

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *