ডায়ালসিলেট ডেস্ক :কোটা আন্দোলন থেকে গণঅভ্যূত্থান। ৫ই আগস্ট হাসিনার পলায়ন। নতুন দৃশ্যপটে বাংলাদেশ। দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এরই মাঝে কেটে গেছে তিন মাস। অক্টোবরের শেষদিকে একটি রিপোর্ট নিয়ে তোলপাড় পুরো দেশ। যা ছাপা হয় জনপ্রিয় রাজনৈতিক ম্যাগাজিন ‘জনতার চোখ’-এ।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!মতিউর রহমান চৌধুরীর সে রিপোর্টে উঠে এসেছিল পতিত হাসিনার পদত্যাগপত্র প্রেসিডেন্টের কাছে আছে কি-না সে বিষয়টি। ‘উনি তো কিছুই বলে গেলেন না…’ শিরোনামের রিপোর্টটি প্রকাশের পর প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে সরব হয় নানা মহল ও রাজনৈতিক দল। চলে অন্তহীন আলোচনা। এমনই প্রেক্ষাপটে আরও একটি প্রশ্ন দেখা দেয় অনেকের মনে। প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্ক কেমন ছিল? তবে কি তাদের মাঝে কোনো দূরত্ব ছিল? যদি হয়েই থাকে- তা কী নিয়ে!
জানা যায়, অন্তত দুটি বিষয় নিয়ে দেখা-সাক্ষাৎ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে। প্রেসিডেন্ট সাহাবুদ্দিন একটি চিঠি লিখেছিলেন হাসিনাকে।

