ডায়াল সিলেট ডেস্ক :: সিলেটের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. শরীফুল হাসান বলেছেন, দেশের অন্যান্য স্থানের চেয়ে সিলেট বিভাগে ইপিআই টিকাদান কর্মসূচির সাফল্যের হার সন্তোষজনক। সিলেটে শতকরা ৯২ ভাগ শিশু সরকারের টিকাদান কর্মসূচির আওতায় এসেছে।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!
তিনি বলেন, ‘সাফল্যের হার শতভাগ অর্জনের জন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের পাশাপাশি সমাজের সকল স্তরের মানুষকেও সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই টিকাদানে সাফল্য অর্জনের মাধ্যমে আমাদের শিশুদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে আমরা আরো এগিয়ে যাব।’
মঙ্গলবার সকালে সিলেটের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য)-এর কার্য্যালয়ের উদ্যোগে ও বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতায় বিশ্ব টিকাদান সপ্তাহ ২০২৩-এর এডভোকেসি সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত হওয়ার পর রোগীদেরকে বেশী সময় দেওয়ার পাশাপাশি তাদেরকে আদর দিয়ে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ডেঙ্গুর জীবাণু জন্মের মতো পরিবেশ যাতে সৃষ্টি না হয় এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
সিভিল সার্জন কার্য্যালয়ের ইপিআই ভবনে অনুষ্ঠিত এডভোকেসি সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, সিলেট বিভাগের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মো. কুতুব উদ্দিন, সিলেট জেলার সিভিল সার্জন ডা. এস এম শাহরিয়ার, সিলেট জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপপরিচালক বিপ্লব বড়ুয়া, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম, পার্কভিউ হাসপাতালের উপপরিচালক, জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া হাসপাতালের উপপরিচালকসহ সিলেট বিভাগস্থ বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধিবৃন্দ, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।
এতে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বিশ্ব টিকাদান দিবসের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিভিশনাল কো অর্ডিনেটর ডা. সুফী মোহাম্মদ খালিদ বিন লুৎফুর।

