মঙ্গলবার বিকেলে যশোরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মোস্তফা কামাল এই আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্তি পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবু সেলিম রানা।
আবু সেলিম রানা বলেন, ‘২ হাজার ২৪৬ বোতল ভারতীয় আমদানি নিষিদ্ধ ফেনসিডিল চোরাচালানের মামলায় ওই তিনজনের ফাঁসির রায় দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে।’
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন যশোরের বেনাপোলের বুজতলা গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে আবুল কালাম, নোয়াখালীর সেনবাগ থানার আহাম্মদপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে ড্রাইভার আব্দুল কুদ্দুস ও মৃত এরশাদ উল্লা মাস্টারের ছেলে গোলাম মাওলা।
দণ্ডিতদের মধ্যে শুধু আবুল কালাম কারাবন্দি আছেন। আর জামিন নিয়ে আত্মগোপন করেন আব্দুল কুদ্দুস ও গোলাম মাওলা।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০০৯ সালেরএকটি মাদক মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার বিকেলে যশোরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মোস্তফা কামাল এই আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্তি পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আবু সেলিম রানা।
আবু সেলিম রানা বলেন, ‘২ হাজার ২৪৬ বোতল ভারতীয় আমদানি নিষিদ্ধ ফেনসিডিল চোরাচালানের মামলায় ওই তিনজনের ফাঁসির রায় দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে।’
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন যশোরের বেনাপোলের বুজতলা গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে আবুল কালাম, নোয়াখালীর সেনবাগ থানার আহাম্মদপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে ড্রাইভার আব্দুল কুদ্দুস ও মৃত এরশাদ উল্লা মাস্টারের ছেলে গোলাম মাওলা।
দণ্ডিতদের মধ্যে শুধু আবুল কালাম কারাবন্দি আছেন। আর জামিন নিয়ে আত্মগোপন করেন আব্দুল কুদ্দুস ও গোলাম মাওলা।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ১০ অক্টোবর সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যশোরের র্যাব-৬ জানতে পারে বেনাপোল থেকে একটি কার্গো গাড়িতে করে ফেনসিডিল আসছে।
পরে ডিএডি আফজাল হোসেনের নেতৃত্বে র্যাবের একটি দল বেনাপোল সড়কের গলফ ফিলিং স্টেশনের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন তল্লাশি শুরু করে। কার্গো গাড়িটি চেকপোস্টে আসলে তল্লাশি করে ১২টি চটের বস্তায় ২ হাজার ২৪৬ বোতল ভারতীয় আমদানি নিষিদ্ধ ফেনসিডিল জব্দ করা হয়। এ সময় অভিযুক্ত কালাম, কুদ্দুস ও গোলাম মাওলাকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় ডিএডি আফজাল হোসেন বাদী হয়ে চোরাচালান দমন আইনে ওই তিনজনকে আসামি করে যশোর কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে ওই বছরের ৩০ জুন এসআই মাহফুজুল হক তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদলতে চার্জশিট দেন।
১০ অক্টোবর সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যশোরের র্যাব-৬ জানতে পারে বেনাপোল থেকে একটি কার্গো গাড়িতে করে ফেনসিডিল আসছে।
পরে ডিএডি আফজাল হোসেনের নেতৃত্বে র্যাবের একটি দল বেনাপোল সড়কের গলফ ফিলিং স্টেশনের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন তল্লাশি শুরু করে। কার্গো গাড়িটি চেকপোস্টে আসলে তল্লাশি করে ১২টি চটের বস্তায় ২ হাজার ২৪৬ বোতল ভারতীয় আমদানি নিষিদ্ধ ফেনসিডিল জব্দ করা হয়। এ সময় অভিযুক্ত কালাম, কুদ্দুস ও গোলাম মাওলাকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় ডিএডি আফজাল হোসেন বাদী হয়ে চোরাচালান দমন আইনে ওই তিনজনকে আসামি করে যশোর কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে ওই বছরের ৩০ জুন এসআই মাহফুজুল হক তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদলতে চার্জশিট দেন।