সিলেট নগরীর পূর্ব মিরাবাজারে বিরতি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে দগ্ধ হওয়া একজন মারা গেছেন।

সোমবার রাতে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহত রুমেল সিদ্দিক সিলেট বিমানবন্দর থানার কোরবানটিলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই পেট্রোল পাম্পের ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রুমেল সিদ্দিকের মারা যাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে তার চাচাতো ভাই আহমেদ শাহনুর বলেন, দগ্ধ ৪ জন আশংকাজনক অবস্থায় ছিলেন। এর মধ্যে আমার ভাই আজ রাত সাড়ে ৭টার দিকে মারা গেছেন।

তিনি বলেন, রাতেই আমরা ঢাকা থেকে লাশ সিলেটে নিয়ে আসার চেষ্টা করছি।

গত ৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর ওই ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটে। এতে ৯ জন দগ্ধ হন। দগ্ধদের মধ্যে ৭ জন ফিলিং স্টেশনের কর্মচারী ও ২ জন পথচারী। তৎক্ষণাৎ আহতদের উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর দগ্ধ ৯ জনকে ঢাকায় শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে প্রেরণ করা হয়। অগ্নিদগ্ধদের শরীর ১৫-৪০ ভাগ পর্যন্ত পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে।

অন্য দগ্ধরা হলেন- শাহপরান এলাকার বাসিন্দা ও পাম্প কর্মচারী মিনহাজ আহমদ, ইমন, মুহিন, সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার কাদিরগাওয়ের বাদল দাস, সদর উপজেলার জাঙ্গাল এলাকার তারেক আহমদ, একই এলাকার রুমান, তাহিরপুরের শ্রীপুরের রিপন মিয়া, একই গ্রামের লুৎফুর রহমান।

ফিলিং স্টেশনের মালিক আফতাব আহমদ লিটন জানান, সন্ধ্যার পর কার্যক্রম শেষ করে সবাই পাম্প বন্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এসময় কমপ্রেসর কক্ষের একটি বাল্ব চেক করার সময় বিস্ফোরণ ঘটে।

সিলেট নগরীর পূর্ব মিরাবাজারে বিরতি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে দগ্ধ হওয়া একজন মারা গেছেন।

সোমবার রাতে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহত রুমেল সিদ্দিক সিলেট বিমানবন্দর থানার কোরবানটিলা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই পেট্রোল পাম্পের ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রুমেল সিদ্দিকের মারা যাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে তার চাচাতো ভাই আহমেদ শাহনুর বলেন, দগ্ধ ৪ জন আশংকাজনক অবস্থায় ছিলেন। এর মধ্যে আমার ভাই আজ রাত সাড়ে ৭টার দিকে মারা গেছেন।

তিনি বলেন, রাতেই আমরা ঢাকা থেকে লাশ সিলেটে নিয়ে আসার চেষ্টা করছি।

গত ৫ সেপ্টেম্বর  সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর ওই ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটে। এতে ৯ জন দগ্ধ হন। দগ্ধদের মধ্যে ৭ জন ফিলিং স্টেশনের কর্মচারী ও ২ জন পথচারী। তৎক্ষণাৎ আহতদের উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর দগ্ধ ৯ জনকে ঢাকায় শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে প্রেরণ করা হয়। অগ্নিদগ্ধদের শরীর ১৫-৪০ ভাগ পর্যন্ত পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে।

অন্য দগ্ধরা হলেন- শাহপরান এলাকার বাসিন্দা ও পাম্প কর্মচারী মিনহাজ আহমদ, ইমন, মুহিন, সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার কাদিরগাওয়ের বাদল দাস, সদর উপজেলার জাঙ্গাল এলাকার তারেক আহমদ, একই এলাকার রুমান, তাহিরপুরের শ্রীপুরের রিপন মিয়া, একই গ্রামের লুৎফুর রহমান।

ফিলিং স্টেশনের মালিক আফতাব আহমদ লিটন জানান, সন্ধ্যার পর কার্যক্রম শেষ করে সবাই পাম্প বন্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এসময় কমপ্রেসর কক্ষের একটি বাল্ব চেক করার সময় বিস্ফোরণ ঘটে।

 

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *