প্রকাশিত: ৩:৪৪ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৩, ২০২০
ডায়ালসিলেট ডেস্ক::
মৃত্যুদ-প্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ইমতিয়াজ ওরফে ঠোঁটকাটা মানিক, সাতকানিয়া সদর ইউপির চেয়ারম্যান নেজাম উদ্দিন চৌধুরী, তারেক, ফরোখ আহমদ, কথিত যুবলীগ নেতা বশির আহমেদ চৌধুরী, ইদ্রিস (পিতা-মৃত ইব্রাহিম মিস্ত্রী), জাহেদ, আবু মোহাম্মদ রাশেদ, নাসিরউদ্দিন ও জসিমউদ্দিন।
এর মধ্যে রায় ঘোষণার সময় এই হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাতকানিয়া সদর ইউপি চেয়ারম্যান নেজামুদ্দিনসহ ১০ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। গত ১১ই নভেম্বর জামিন বাতিল করে এই ১০ আসামিকে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন আদালত। এদের সবার বাড়ি সাতকানিয়া উপজেলার সোনাকানিয়া এলাকায়। রায় ঘোষণার পর তাদের আবারও চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে নেয়া হয়।
আর খালাসপ্রাপ্তরা হলো- আবু তাহের, আবদুল মালেক, খায়ের আহমেদ, মোস্তাক আহমেদ।
অন্যদিকে পলাতক রয়েছেন বশির আহমদ চৌধুরী, ইদ্রিস (পিতা-মৃত সাহেব মিয়া), তারেক, আইযুব, মোরশেদুল আলম, আবদুল মালেক, জসিম উদ্দিন, খায়ের আহমদ ও মো. মোস্তাক।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এসইউএম নুরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ১৯৯৯ সালের ৩রা অক্টোবর সাতকানিয়ার মির্জারখিল দরবার শরিফের সামনে সোনাকানিয়া ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেনকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এরপরই নিহতের স্ত্রী সৈয়দা রওশন আক্তার বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০০০ সালের ২২শে ডিসেম্বর এ হত্যা মামলার চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। এ মামলায় ২০ আসামির মধ্যে একজন মারা গেছেন।
আইনজীবী এসইউএম নুরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘ ২১ বছরের বিচারিক প্রক্রিয়ায় ২১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় দিয়েছেন। এ রায়ে আমজাদ হোসেনের স্ত্রী ও মামলার বাদী সৈয়দা রওশন আক্তার সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ২১ বছর ধরে অপেক্ষা করেছি। প্রত্যাশীত রায় পেয়েছি। আমি আর কিছু চাই না। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দ্রুত কার্যকর হলেই আমি খুশি।
Address: Kaniz Plaza, Zindabazar, Sylhet
United Kingdom, London Mobile :+447438548379
dialsylhetnews@gmail.com
Design and developed by AshrafTech