Last updated on জুলাই ২, ২০২১ at ০৮:৪৩ অপরাহ্ণ

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

ডায়ালসিলেট ডেস্ক;: লকডাউনে বন্ধ থাকবে সিলেট-৩ আসনের নির্বাচনী প্রচারণা। এই সময়ে প্রার্থীদের দিকেও চোখ থাকবে প্রশাসনের। লকডাউন ভেঙে কার্যক্রম চালালে নেয়া হবে আইনি ব্যবস্থাও। সরকার ঘোষিত ৭ দিনের কঠোর লকডাউন চলাকালে কোনো প্রার্থীই নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। তাদেরকেও লকডাউনে ঘরবন্দি থাকতে হবে। গণজমায়েত করে কোনো ধরনের চালানো বা নির্বাচনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে না বলে নির্বাচন কমিশন সূত্র জানিয়েছে।

এ বিষয়ে পরিপত্র গতকাল সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে এসে পৌঁছেছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি হওয়া ৪ প্রার্থীকে ইতিমধ্যে  সিলেটের নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার ইসরাইল হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সিলেট-৩ আসনে লকডাউন চলাকালে নির্বাচনী প্রচারণার বিধিনিষেধ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র নির্বাচন কমিশন থেকে সিলেটে এসেছে।

এদিকে, সিলেট-৩ আসনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঘর গোছাতে ব্যস্ত রয়েছেন প্রার্থীরা। তারা প্রথমে উপজেলা, পরে ইউনিয়ন পর্যায়ে দলীয় সভা করছেন। আজ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমানের পক্ষে কেন্দ্রীয় নেতারাও নির্বাচনী এলাকা সফর করতে পারেন। ফলে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রয়েছেন প্রার্থীরা। প্রচারণা শুরু হওয়ার কথা ৬ই জুলাই থেকে। কিন্তু লকডাউনের কারণে দু’দিন পর প্রার্থীরা প্রচারণায় অংশ নেবেন। দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জের একাংশ নিয়ে গঠিত সিলেট-৩ আসনের এমপি আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী চলতি বছরের ১১ই মার্চ করোনায় সংক্রমিত অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান।
এরপর ১৫ই মার্চ এটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। আগামী ২৮শে জুলাই মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরীর আসনে ইভিএম পদ্ধতিতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আসনটিতে মোট ভোটার ৩ লাখ ৫২ হাজার ও ভোটকেন্দ্র ১৪৯টি। সিলেট-৩ আসনে উপনির্বাচনে ভোটযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব, জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক, স্বতন্ত্র  প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য শফি আহমদ চৌধুরী ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী জুনায়েদ মুহাম্মদ মিয়া।

এম/

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *