মনজু বিজয় চৌধুরী:  কমলগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের পরিচলনায় এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এথনিক কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (একডো) সহযোগিতায় ত্রিপুরা নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর ককবরক ভাষা শিক্ষা কেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় কমলগঞ্জের মনিপুরি ললিতকলা একাডেমিতে একডো’র নির্বাহী পরিচালক লক্ষ্মীকান্ত সিংহের সঞ্চালনায় এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোহম্মদ মোশাররফ হোসেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব সিফাত উদ্দিন।প্রধান অতিথি বলেন, এ দেশের মানুষ তার মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা। তাই সরকার এ দেশের প্রতিটি জাতিগোষ্ঠীর ভাষায় প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।তিনি কমলগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন এবং সহযোগী সংস্থা একডো’কে এধরনের গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে এই উদ্যোগের সফলতা কামনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে জেলাপ্রশাসক মীর নাহিদ আহসান বলেন, কমলগঞ্জ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীতে পরিপূর্ণ একটি উপজেলা। তাই এখানে এসব জাতিগোষ্ঠীর উন্নয়নে এধরনের আরও উদ্যোগ গ্রহণ করা দরকার উল্লেখ করে এ বিষয়ে তাঁর সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
সবশেষে অতিথিগণ উপস্থিত ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের ককবরক ভাষার বইসহ অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষক জানান, আমাদের কাছ থেকে ৫’শ টাকার অধিক পরিমাণে টাকা চাওয়া হয়েছে। ফাইল ছাড়াতে হলে তো টাকা দিতেই হবে।

অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিটর আমির হোসেন বলেন, ঘুষ চাওয়ার বিষয়টি মিথ্যা। তবে অনেকের ফাইলে সমস্যা থাকায় ফাইল ছাড়তে বিলম্ব হচ্ছে। এসময় বিনা ছুটিতে অফিসে অনুপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) বিলকু তরফদার আমাকে অফিসের কাজে মৌলভীবাজার পাঠিয়েছেন। আমি কাজে আছি।