ডায়াল সিলেট ডেস্ক :: ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম ‘মজারু’ আয়োজিত ‘অ্যাবাকাস স্পিড মাস্টার’ প্রতিযোগিতায় গ্রান্ড চ্যাম্পিয়ন হয়ে এক লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি জিতে নিয়েছেন মজারুর শিক্ষার্থী খন্দকার সিদরাতুল মুনতাহা। এছাড়া ৫ জন চ্যাম্পিয়ন প্রত্যেকে পেয়েছে ২০ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

 

সম্প্রতি রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মজারুর অ্যাবাকাস কোর্সের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বাছাই করা ৫১ জন প্রতিযোগী অংশ নেয়।

 

কল্পনা করেই কত দ্রুত হিসাব করা যায় সেই দক্ষতার প্রমাণ দেয় তারা। খাতা-কলম কিংবা ক্যালকুলেটর ছাড়াই বড় বড় হিসাব সেকেন্ডেই করে ফেলে শিক্ষার্থীরা। অ্যাবাকাস শেখার মাধ্যমে এটা সম্ভব হয়েছে।

 

প্রতিযোগিতায় গ্রান্ড চ্যাম্পিয়ন হয়ে এক লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তি জিতে নেয় মজারুর শিক্ষার্থী খন্দকার সিদরাতুল মুনতাহা। এছাড়া ৫ জন চ্যাম্পিয়ন প্রত্যেকে পেয়েছে ২০ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি।

 

পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছড়াকার ও শিশু সাহিত্যিক ফারুক হোসেন, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান, সিটি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাউল আসিফ সিদ্দিকী, শিশু অতিথি জাফির হাসান, মজারুর চেয়ারম্যান কামালুদ্দীন, সিইও আলাউদ্দীন ফারুকী প্রিন্স, চিফ অপারেটিং অফিসার মোহাইমিনুল ইসলাম শিবলী, শিশু সাহিত্যিক আসাদ জোবায়ের, হেড অব এইচআর পরীক্ষিত দে প্রমুখ।

 

শিশুদের মেধাবিকাশ এবং আগামীদিনের জন্য দক্ষ করে গড়ে তোলার কাজ করছে অনলাইন এডুকেশন প্লাটফর্ম ‘মজারু’। বর্তমান বিশ্বে শিশুদের ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে অ্যাবাকাসের ব্যবহার বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। এর মাধ্যমে মূলত শিশুরা কোনো ক্যালকুলেটর বা খাতা-কলম ছাড়াই কল্পনা করে বড় বড় হিসাব করে ফেলতে পারে। যা ওদের ব্রেইনকে আরো সক্রীয় করে তোলে।

 

মজারু তার নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে প্রায় দুই হাজারেরও বেশি শিশুকে অ্যাবাকাস শেখাচ্ছে। এই শিশুদের নিয়েই আয়োজন করা হয় ‘অ্যাবাকাস স্পিড মাস্টার ২০২৩’ প্রতিযোগিতা। এতে প্রায় পাঁচশতাধিক শিশু অংশ নেয়।

 

 

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *