ডায়াল সিলেট ডেস্ক :: সিকদার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদারের ৩ ছেলেমেয়ের থাইল্যান্ডে মালিকানাধীন ৭ কোম্পানির স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক ও অস্থাবর সম্পত্তি ফ্রিজ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পত্তির পরিমাণ ৩৫ কোটি ৩০ লাখ থাই বাথ বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, জয়নুল হক সিকদার, তার পরিবার ও সহযোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, সরকারি অর্থ তছরুপ, ঘুস গ্রহণ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় ৭ সদস্যের একটি যৌথ তদন্ত কমিটি গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তদন্ত চলাকালে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্তরা বিদেশে অবস্থিত তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন। এতে তদন্ত প্রক্রিয়া বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সরকারের স্বার্থে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এসব সম্পত্তি জব্দ করা জরুরি। এ কারণে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এবং দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা, ২০০৭ বিধি অনুযায়ী থাইল্যান্ডের ব্যাংককে সিকদার পরিবারের মালিকানাধীন একাধিক স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক ও ফ্রিজ করা আবশ্যক।