ডায়ালসিলেট ডেস্ক ::

সিলেট জেলা প্রশাসক এম. কাজী এমদাদুল ইসলাম বলেছেন, শিশুর প্রথম ও প্রকৃত শিক্ষকও মা। একজন শিশুর শিক্ষার হাতেখড়ি মায়ের কাছ থেকেই। শিক্ষকদের পাশাপাশি একজন বিজ্ঞ মা-ই পারেন তার সন্তানকে যথার্থ মানুষ হওয়ার শিক্ষা দিতে। এই ভিত্তিকে সুদৃঢ় করে ভবিষ্যতের আদর্শ সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে মায়ের ভূমিকাই প্রধান ও মুখ্য। অন্তরের সোহাগ এবং চোখের শাসন দুয়ে মিলে সন্তানকে সঠিক পথ নির্দেশনা দিয়ে চালিত করার ক্ষেত্রে মায়ের ভূমিকা অপরিসীম।

তিনি বলেন, আজ দেশ যেখানে পৌঁছেছে, এর পেছনে মায়েদের অবদান অপরীসিম। মায়েরা অনুপ্রাণিত হলে দেশ অনুপ্রাণিত হবে। এ জন্য আমরা মায়েদের অনুপ্রাণিত করার এধরনের আয়োজন করা উচিত।

সোমবার রাতে সিলেট নগরীর নজরুল অডিটোরিয়ামে সরকারি অগ্রগামী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের মা সম্মাননা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

সরকারি অগ্রগামী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান শিক্ষক বাবলী পুরকায়স্থের সভাপতিত্বে ও সহকারি শিক্ষক কোহেলী রানী রায়ের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, সিলেট লাক্কাতুরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জহুর আহমদ, দক্ষিণ সুরমা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বেগম নুসরাত হক, সরকারি অগ্রগামী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক (প্রভাতী) মমতাজ বেগম, জৈন্তাপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহানা জাফরিন রোজী, সিলেট সরকারি অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মোছাম্মত মরিয়ম জামিলা, ইশতিয়াক হোসেন মুনশি প্রমুখ। এতে সংগীত পরিচালনা করেন দেবশ্রী দাস, নৃত্য পরিচালনা করেন বিপুল শর্ম্মা। অনুষ্ঠানে ৩০ মাকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *