ডায়ালসিলেট ডেস্ক::রাজধানীর পাইকারি বাজারে পিয়াজের দাম কেজিতে অন্তত ১০ টাকা বেড়েছে।  এক সপ্তাহ আগে যে পিয়াজ ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতো তা এখন বেড়ে হয়েছে ৪০ টাকা। বাজারে এই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটির সরবরাহ কিছুটা কমায় দামের উপর তার প্রভাব পড়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকার খুচরা বিক্রেতারা। কারওয়ানবাজারের পাইকারি দোকানগুলোতে এক পাল্লা (৫ কেজি) পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হচ্ছিল ১৩০ টাকায়।
এদিকে ধারাবাহিকভাবে মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে কিছুটা এলোমেলো হয়ে গেছে ভোজ্য তেলের বাজার। প্রতি লিটার কোথাও ১১৮ টাকা, কোথাও ১২৬ টাকা আবার কোথাও ১৩২ টাকা দাম লেখা রয়েছে সয়াবিন তেলের বোতলের গায়ে। খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৩০ টাকায়।
কোভিড-১৯ শুরুর আগে দীর্ঘ দেড় বছরে ধরে তুরস্কের মোটা দানার মসুর ডাল প্রতিকেজি ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছিল। মহামারীতে দাম কিছুটা বেড়ে গেলেও তা আবার আগের অবস্থায় ফিরে এসেছিল। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে তুরস্কের মসুর ডালের দাম কেজিতে ৫-৭ টাকা করে বেড়েছে বলে বিক্রেতাদের দাবি।
চালের দামও কিছুটা বেড়েছে বলে বিক্রেতারা দাবি করছেন।

প্রতিকেজি মিনিকেট ৬২ টাকা, বিআর আটাশ ৫২ টাকা স্বর্ণা ৪৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রায় সব ধরনের চালের দাম বস্তায় ৫০/১০০ টাকা করে বেড়েছে গত এক সপ্তাহে। আগের সপ্তাহে কারওয়ান বাজারে মিনিকেট ৬০ টাকা, নাজির ৬২ টাকা, বিআরআটাশ ৪৬ টাকা, পাইজাম ৪৫ টাকা, স্বর্ণা ৪০ টাকা, জিরা শাইল ৫২ টাকায় প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছিল।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *