তার প্রলোভনে খেলা বেগম ছেলের কষ্টের রোজগার করা টাকা তুলে দেন এই প্রতারকের হাতে। প্রতারক টাকার ব্যগে ফু দিয়ে খেলা বেগমকে বাড়ি চলে যেতে বলে এবং বাড়ি যাওয়ার আগ পর্যন্ত ব্যাগ খুলতে বারণ করে। তার কথা বিশ্বাস করে বাড়িতে এসে ব্যাগটি খুললে টাকা দ্বীগুণ হওয়া দূরের কথা ব্যাংক থেকে তুলা ২৮ হাজার টাকা ব্যাগ থেকে গায়েব দেখেন তিনি। টাকা খাইয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন খেলা বেগম।
খেলা বেগমের দেবর খালেছ মিয়া বলেন, টাকা দ্বীগুন করে দেয়ার লোভ দেখিয়ে প্রতারক টাকা নিয়ে গেছে। ব্যাংকের নিচ তলায় এনজিও সংস্থা আশার ও টিএমএসএস কার্যালয়ের সামনে লাগানো সিসি ক্যামেরা খোঁজ করেন তারা। কিন্তু সিসি ক্যামেরা সেটিং ঠিক না থাকায় প্রতারকের ছবি দেখা যায়নি। তারা বিষয়টি রাজনগর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে রাজনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিনয় ভূষণ রায় বলেন, ঘটনা শুনিনি। আমরা যাচাই বাছাই করছি। রাজনগরে এ ধরনের ঘটনা আর নেই। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।