মনজু বিজয় চৌধুরী॥ রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান বলেছেন, আমাদের ২৭টি পয়েন্ট দিয়ে গরু আসে। আমরা আইনশৃঙ্খলা মিটিংয়ে আলোচনা করেছি, বিজিবির সেক্টর কমান্ডার যিনি আছেন তার সঙ্গে কথা বলেছি। ইন্ডিয়ার গরু যাতে না আসে; এ ব্যাপারে আমরা জিরো টলারেন্স অবলম্বন করছি। এটা আমাদের দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দেয়।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে পর্যাপ্ত গরু আছে। কুরবানি শেষেও আমাদের গরু পর্যাপ্ত থাকে। ইন্ডিয়ান গরু আসার কোনো সুযোগ নেই। আর সিন্ডিকেট চক্র একটি কথা ছড়িয়ে দেয় বাজারে গরু কম, ইন্ডিয়ান গরু আসছে না। কৃত্রিম সংকট তৈরি করে গরুর দাম বাড়িয়ে দেয়।বুধবার জেলা স্টেডিয়ামে মৌলভীবাজারের সবচেয়ে বড় কুরবানির পশুর হাট পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি।কুরবানির পশুর হাট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান বলেন, জাল টাকা শনাক্ত করতে আমরা প্রচুর মেশিন নিয়ে এসেছি। প্রত্যেকটি হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণের মেশিন বসানো আছে। সরকার আমাদেরকে মেশিন দিয়েছে। সেখানে মানুষজন যায়। নরমালি জাল টাকা হাতে নিলেই শনাক্ত করা যায়। তবে ঈদ উপলক্ষ্যে দুই একটি ঘটনা থাকে। আমরা তৎপর আছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু নাসের রিকাবদার, সুদর্শন কুমার রায়সহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা।