ডায়ালসিলেট ডেস্ক:প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেছেন, আমরা শতভাগ বিশ্বাস করি যে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে এবং প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হবে। এখানে অন্য কারো আশঙ্কা প্রকাশ করার কোনো কারণ নেই।

বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচন নিয়ে জেলা-উপজেলা নির্বাচন অফিসারদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি বলেন, আগামী মার্চে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হতে পারে। কারণ এপ্রিল মাস রমজানের মাস, সঙ্গে এইচএসসি পরীক্ষাও রয়েছে। মার্চ মাস ফাঁকা আছে কিনা তাও দেখতে হবে। তবে মার্চ মাস একটি উপযুক্ত সময় হতে পারে। মার্চে পরীক্ষা তেমন একটা নেই। নির্বাচন কমিশনারদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

চট্টগ্রাম-৮ আসনে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে তিনি বলেন, ইভিএমের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ নেই। ইভিএমের মাধ্যমেই নির্বাচন করা হবে। কারণ আমরা দেখেছি, পূর্বে ইভিএমের মাধ্যমে যেসব নির্বাচন করা হয়েছে তাতে ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে। তাছাড়া এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচন করলে ভোটাররা সঠিকভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

মতবিনিময় সভায় রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়ার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান সিইসি।

তিনি বলেন, আজকের সভায় দুটো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে একটি রোহিঙ্গাদের ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া কিভাবে বন্ধ করা যায় এবং তা কীভাবে প্রতিহত করা যায় সে ব্যাপারে।

তাছাড়া রোহিঙ্গাদের ভোটার করা নিয়ে যেসব মামলা হয়েছে তার তদন্ত চলছে। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের অধিকাংশই আউটসোর্স স্টাফ। আমাদের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও কর্মকর্তারা এ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল- এমন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

তবে কোথাও কোথাও এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তাদেরকে সনদ দিয়েছে, বলেন সিইসি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেছেন, আমরা শতভাগ বিশ্বাস করি যে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে এবং প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হবে। এখানে অন্য কারো আশঙ্কা প্রকাশ করার কোনো কারণ নেই।

বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচন নিয়ে জেলা-উপজেলা নির্বাচন অফিসারদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সিইসি বলেন, আগামী মার্চে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হতে পারে। কারণ এপ্রিল মাস রমজানের মাস, সঙ্গে এইচএসসি পরীক্ষাও রয়েছে। মার্চ মাস ফাঁকা আছে কিনা তাও দেখতে হবে। তবে মার্চ মাস একটি উপযুক্ত সময় হতে পারে। মার্চে পরীক্ষা তেমন একটা নেই। নির্বাচন কমিশনারদের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

চট্টগ্রাম-৮ আসনে ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে তিনি বলেন, ইভিএমের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ নেই। ইভিএমের মাধ্যমেই নির্বাচন করা হবে। কারণ আমরা দেখেছি, পূর্বে ইভিএমের মাধ্যমে যেসব নির্বাচন করা হয়েছে তাতে ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে। তাছাড়া এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচন করলে ভোটাররা সঠিকভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

মতবিনিময় সভায় রোহিঙ্গাদের ভোটার হওয়ার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান সিইসি।

তিনি বলেন, আজকের সভায় দুটো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে একটি রোহিঙ্গাদের ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া কিভাবে বন্ধ করা যায় এবং তা কীভাবে প্রতিহত করা যায় সে ব্যাপারে।

তাছাড়া রোহিঙ্গাদের ভোটার করা নিয়ে যেসব মামলা হয়েছে তার তদন্ত চলছে। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের অধিকাংশই আউটসোর্স স্টাফ। আমাদের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও কর্মকর্তারা এ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল- এমন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

তবে কোথাও কোথাও এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে তাদেরকে সনদ দিয়েছে, বলেন সিইসি।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *