ডায়ালসিলেট ডেস্ক :: বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। এটা একদিনে সম্ভব হয়নি। এজন্য অনেক কাঠখড় পোহাতে হয়েছে। প্রশিক্ষিতদের সঙ্গে যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন গ্রামের খেটে খাওয়া নিরস্ত্র লোকজন। তাই এদেশ একদিনে তৈরী হয়নি। বিগত কয়েক বছরে দেশের একটা ম্যাজিকেল পরিবর্তন হয়েছে। এই পরিবর্তনের কারণেই বিশ্বের অনেক দেশই এখন বাংলাদেশকে মূল্যায়ন করতে হয়।

শনিবার বিকালে সিলেট নগরীর জিন্দাবাজারে সিলেট সান কার্যালয়ে মানবাধিকার সংষ্কৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে (এমএসএফ) ও বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটর্স জার্নালিস্ট কমিশনের আয়োজনে জেলা পর্যায়ে মানবাধিকার কর্মীদের নিয়ে আলোচনা সভায় একথাগুলো বলেন তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল।

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের যুগ্ম আহবায়ক বিশিষ্ট আইনজীবী এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যাডভোকেট সাইদুর রহমানের সঞ্চালনায় শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস্ জার্নালিস্ট কমিশনের সভাপতি ফয়সল আহমদ বাবলু।

এতে আরো বক্তব্য দেন সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক আব্দুর রশীদ রেনু, সিলেট যুব একাডেমীর পরিচালক এইচ এম ফয়সল আহমদ, এমএসফ’র টিপু সুলতান, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস্ জার্নালিস্ট কমিশনের সাধারন সম্পাদক আহমাদ সেলিম, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সিলেটের সাধারন সম্পাদক আব্দুল করিম কিম, মানবাধিকার কর্মী মিনহাজ সামাদ চৌধুরী, সাংবাদিক রবি কিরণ সিংহ রাজেশ, সাংবাদিক বিলকিছ আক্তার সুমি, সাংবাদিক অমিতা সিনহা, সাংবাদিক সোহেল আহমদ পাপ্পু, সমকালের স্টাফ ফটো সাংবাদিক ইউসুফ আলী, ব্যবসায়ী বদরুল ইসলাম, জাকির আহমদ চৌধুরী, সমাজকর্মী আরিফ আহমদ, জয়নাল আলী, তৃণমূল নারী উদ্যোক্তা সেলিনা বেগম, মানবাধিকার কর্মী এনামুল ইসলাম, জহুরা ইসলাম নাজনিন, সৈয়দ মিজানুর রহমান, শিউলি বেগম প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সুলতানা কামাল বলেন, আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী। তিনি বারবার হাত জোর করে অনুরোধ করছেন মাস্ক পরুন। কিন্তু আমরা সেটি আমলে নিচ্ছিনা। মাস্ক না পরাও একটা মানবতা লঙ্গন বলে তিনি মনে করেন।

তিনি বলেন, যার যেখানে দায়বোধ আছে, তারা সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন না। আর এ কারনে সমাজে অস্তিরতা দেখা দিচ্ছে। এতে মানবাধিকার লঙÍনের মত ঘটনা ঘটছে। তিনি বেলন, সবার আগে প্রতিবাদী হতে হবে। আর প্রতিবাদ গড়ে তুলতে পারলেই মানবাধিকার লঙ্গনের ঘটনা কমে যাবে।

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *